হক প্রাইভেট হোম
জে. এস. সি. পরীক্ষা-২০১৪ এর প্রস্তুতি
বিষয়: বিজ্ঞান
অধ্যায়: চার
1। খাদ্য বলতে সেই সকল জৈব উপাদানকে বুঝায় যেগুলো জীব দেহ গঠন, ক্ষয়পূরণ এবং শক্তি উৎপাদনে
ব্যবহৃত হয়।
২। খাদ্য আমাদের দেহে মূখ্যত তিনটি কাজ করে।
৩। পুষ্টি একটি প্রক্রিয়া। যে প্রক্রিয়ায় আমাদের
গ্রহণকৃত খাদ্য পরিপাক হয়ে জটিল উপাদানগুলো ভেঙ্গে সরল উপাদানে পরিণত হয়।
৪। খাদ্যের পরিপাককৃত সরল উপাদান-
ক) দেহের সকল অঙ্গের ক্ষয়প্রাপ্ত কোষের পুনর্গঠন
করে।
খ) দেহের
বৃদ্ধির জন্য নতুন কোষ গঠন করে।
গ) তাপ উৎপাদন, রোগ প্রতিরোধ ও রক্ষণাবেক্ষণের
জন্য পুষ্টি যোগায়।
৫। খাদ্যে উপাদানের উপর তার পুষ্টিমান নির্ভর করে।
৬। সেদ্ধ চালে-
ক) শ্বেতসার থাকে ৭৯% খ) স্নেহ থাকে ৬% গ) সামান্য
পরিমান আমিষ, ভিটামিন ও খনিজ লবণ থাকে।
৭। ১০০ গ্রাম চালে ৩৪৫-৩৪৯ কিলোক্যালরি শক্তি
থাকে।
৮। সিদ্ধ
চালে শ্বেতসারের পরিমান বেশি থাকে।
৯। চাল একটি শ্বেতসার জাতীয় পদার্থ।
১০। খাদ্যের প্রকৃতি অনুসারে খাদ্যকে দুই ভাগে
করা হয়। যথা- মিশ্র খাদ্য এবং বিশুদ্ধ খাদ্য।
১১। মিশ্র খাদ্যে একের অধিক পুষ্টি উপাদান থাকে। উদাহরণ-দুধ, ডিম, খিচুড়ি, পেয়ারা ইত্যাদি।
১২। যে
খাদ্যে শুধুমাত্র একটি উপাদান থাকে তাকে বিশুদ্ধ খাদ্য বলে।
১৩। খাদ্যের
উপাদান অনুয়ায়ী খাদ্যকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়।
যথা- আমিষ বা প্রোটিন, শর্করা বা শ্বেতসার এবং স্নেহ বা চর্বি।
১৪। আমিষ-দেহের ক্ষয়পূরণ, বৃদ্ধিসাধন এবং দেহ গঠন
করে।
১৫। শর্করা শক্তি উৎপাদনে সহায়তা করে।
১৬। স্নেহ তাপ এবং শক্তি উৎপাদন করে।

0 comments:
Post a Comment